Scientific name: amarto basicvalona । প্রয়োজনের তাগিদে বিভিন্ন প্লাটফর্ম হতে প্রাপ্ত তথ্য এখানে সংগ্রহ করে রাখা।। কোনো প্ল্যাটফর্ম, এর সাথে জড়িত নয়।। সকলের জন্য দুয়া আর শুভেচ্ছা🌱🌸🦋
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে প্যানিক হওয়ার কোনো কারণ নেই।
Читать полностью…জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ম্যাপ
#JU
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করার নিয়ম
Читать полностью…#জীবপ্রযুক্তি
⭕কার্ল এরেকি - ১৯১৯ সালে Biotechnology শব্দটি ব্যবহার করেন
⭕Morgan - টটিপটেন্সি সম্পর্কে প্রথম অবিহিত করেন।
⭕Gottlieb Haberlandt - টিস্যু কালচারের জনক।
⭕Laderberg - E.coli ব্যাকটেরিয়া কোষে প্লাজমিডের সন্ধান পান
⭕Dr. F Sanger - জিনোম সিকোয়েন্সিং এর প্রবর্তক
⭕Alick Issacs & Jean Lindermann - ইন্টারফেরন আবিষ্কার করেন।
⭕মাকসুদুল আলম- তোষা পাটের জিনোম সিকোয়েন্সিং উদ্ভাবন ৷
⭕Potrykus - সুপার রাইস উদ্ভাবন করেন ৷
#mediaim_contents
#mediaim_botany
ইন্টারনেটে যে কোনো ভিডিও বা রিলস দেখতে যান, হোক সেটা হোম-ডেকোর কিংবা রেসিপি ভিডিও, মিউজিক আপনার কানে আসবেই, চেষ্টা করবেন সাউন্ড অফ রেখে ভিডিও দেখার, কথা ইম্পোর্টেন্ট হলে সেটা শুনতে পারেন। শয়তান এখন খুব সহজেই মানুষকে বিপথে নিয়ে যেতে পারে।
ইবনুল-কাইয়্যিম রহ. বলেন, 'গানের প্রতি ভালোবাসা এবং কুরআনের প্রতি ভালোবাসা বান্দার অন্তরে একসাথে অবস্থান করতে পারে না। কেননা একটি অপরটিকে তাড়িয়ে দেয়।'
যদিও আমরা মিউজিক শুনতে চাইনা, তবুও চলে আসে মিডিয়ার ফিতনার কারণে, চেষ্টা করবেন সাউন্ড অফ রেখে স্ক্রল করার। আমরা চেষ্টা করলেই পারবো ইনশাআল্লাহ।
_Umme maryam
সামনে যাদের ডেন্টাল এক্সাম তাদের এখন কাজ ২ টা।
১|পড়তে বসা।
২|পড়তে বসা।
সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যাবৃদ্ধি এবং মৃত্যুহার বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি।
#gk #recent_gk
Biology Analysis ২৪-২৫ সেশন❤️
১।হাইড্রার খাদ্যগ্রহণ এবং পরিপাক প্রক্রিয়া
২।অগ্রমস্তিষ্কের অংশ-হাইপোথ্যালামাস
৩|হিউমেরাস
৪।ফুসফুস
৫।পরিপাকে স্নায়ুতন্ত্রের ভূমিকা
৬।অন্তঃকর্ণ
৭।ছক-অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিগুলোর অবস্থান,নিঃসৃত হরমোন ও কাজ
৮।ইউরিয়া তৈরির প্রক্রিয়া
৯।অ্যান্টিবডির প্রকারভেদ,কাজ
১০।করোটির স্নায়ুর ছক
১১।এনজিওপ্লাস্টি
১২।বেসোফিল
১৩।রুইমাছের শিরাতন্ত্র
১৪।পেসমেকারের কাজ
১৫।মূত্র তৈরির প্রক্রিয়া
১৬।স্নেহ পরিপাক
১৭।প্রোটিনবিহীন নাইট্রোজেনঘটিত রেচন পদার্থ
১৮।মাইক্রোটিউবিউলস
১৯।DNA রেসট্রিকশন
২০।মরুজ উদ্ভিদের প্রকারভেদ
২১।মালভেসি গোত্র-উদাহরণ
২২।ভিরিয়ন
২৩।ক্রেবস চক্র
২৪।জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-প্লাজমিড
২৫।ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি
২৬।টিস্যু কালচার
২৭।Purine base
২৮।Apoptosis
২৯।লাইপেজের ব্যবহার,ইউরোবাইলেজ
৩০।রিকম্বিনেন্ট DNA
Zoology - ১৭ টি ,Botany - ১৩টি।
_abdullah al noman
📌Important সংকেত
✅FeSO4.7H2O➡️সবুজ ভিট্রিওল
✅ZnSO4.7H2O➡️সাদা ভিট্রিওল
✅CuSO4.5H2O➡️ব্লু ভিট্রিওল
✅CoSO4.7H2O➡️রেড ভিট্রিওল
✅Oil of vitriol➡️ H2SO4
✅Oil Of Winter green➡️ মিথাইল স্যালিসাইলেট
✅প্যারিস গ্রীন➡️Cu3(AsO3)2
✅Ipsom salt➡️MgSO4.7H2O
✅Globar salt ➡️Na2SO4.10H2O
✅জিপসাম➡️CaSO4.2H2O
✅Plaster Of Paris➡️ CaSO4.1/2 H2O
#mediaim_chemistry
#mediaim_contents
🌸🌸🌸পর্বসমূহের অপর নাম🌸🌸🌸
✅Porifera ➡️ Pore bearers/ ছিদ্রাল প্রাণি/Sponge/Zoophyta
✅Cnidaria ➡️ Flower Of sea/Rain Forest
✅Platyhelminthes ➡️ Ribbon worms / Flat worms
✅Nematoda ➡️ Thread worms/Round worms
✅Mollusca ➡️ Comboj animal
✅Annelida ➡️ Ring worm/ Segmented worm/ অঙ্গুরীমাল/ আংটি কিট
✅Arthopoda ➡️ সন্ধিপদি প্রানি
✅Echinodermata ➡️ কনটক ত্বক
✅Chordata ➡️ মেরুদণ্ডী
🌸🌸🌸পর্বসমূহের নামকরণ🌸🌸🌸
✅Porifera ➡️ Robert Grant
✅ Cnidaria ➡️ Hatschek
✅platyhelminthea ➡️Minot/ Gogenbour ( আলিম স্যার)
✅Nematoda ➡️ Gogenbour
✅Mollusca ➡️ Linnaeus/ Jonston( আলিম স্যার)
✅Annelida ➡️ Lamarch
✅Arthropoda ➡️ Von Siebold
✅Echinodermata ➡️ Jacob Klein
✅Chordata ➡️Bateson
#mediaim_biology
#mediaim_content
মেডিকেলে কোটা: ১৯৩ জনের মধ্যে সনদ মিলেছে ৭৪ জনের, বাদ ১১৯
এছাড়া তালিকার ৪৪ জন যোগাযোগই করেনি। বাকি ৭৫ জন মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি হিসেবে আবেদন করেছিলেন।Читать полностью…
📌পর্বের শ্রেণি সংখ্যা at a glance
“যে ৪টি জিনিস পেয়েছে, সে সুখ পেয়ে গেছে:
(১) দ্বীনদার, সচ্চরিত্রা স্ত্রী;
২) দ্বীনদার সন্তান-সন্ততি;
(৩) নিজ দেশে বসবাস করতে পারা;
(৪) দ্বীনদার বন্ধু-বান্ধব থাকা ”
.
— আব্দুল্লাহ ইবনুল হাসান রাহিমাহুল্লাহ
সূত্র: আল-ইখওয়ান, ১০৫
✅ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও নির্দেশিকা
#JU
#JU
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের A ইউনিট মেয়েদের প্রতি শিফট থেকে ৭১ জন এবং ছেলেদের প্রতি শিফট থেকে ৪২ জন ভর্তির সুযোগ পাবে এবার।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের D ইউনিট ছাত্রীদের প্রতি শিফট থেকে ৩১ জন এবং ছেলেদের প্রতি শিফট থেকে ৩৯ জন ভর্তির সুযোগ পাবে এবার
#Varsity
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে জাকসুর তফসিল ঘোষণা না করলে ৯ তারিখের ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
জাকসু ইস্যুতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন তারা। এ সময় ভিসি স্যারকে ক্যাম্পাসে অছাত্রদের উপস্থিতি নিয়ে বারবার প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেন নি। "লন্ডনের স্ক্রীপ্ট মানিনা মানবোনা, এই মুহুর্তে তফসিল চাই, তফসিল দাও নয়তো গদি ছাড়ো, চাচ্চুরা ক্যাম্পাসে-প্রশাসন কি করে" ইত্যাদি স্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠে পরিবেশ।
#ju_insiders
CU Bangla Quiz চলমান:
/channel/LivefightersSeries
#Alim_Sir
#important
DNA-এর প্রকার :
জীবকোষে তিন ধরনের DNA অণু পাওয়া যায়, যথা- A-DNA, B-DNA এবং Z-DNA.
• A-DNA: ডান আবর্ত বিশিষ্ট দ্বিতন্ত্রী এ ধরনের DNA অণু 11টি ক্ষারক যুগল নিয়ে গঠিত এবং এদের ক্ষারকের অন্তর্বর্তী দূরত্ব 0.29 ন্যানোমিটার
• B-DNA: ডান আবর্ত বিশিষ্ট দ্বিতন্ত্রী এ ধরনের DNA অণু 10টি ক্ষারক যুগল নিয়ে গঠিত এবং এদের ক্ষারকের অন্তর্বর্তী দূরত্ব 0.34 ন্যানোমিটার। ওয়াটসন ও ক্রিক বর্ণিত DNA কে B -DNA বলা হয়।
• Z-DNA: বাম আবর্ত বিশিষ্ট দ্বিতন্ত্রী এ ধরনের DNA অণুর শিকল দুটি আঁকা-বাঁকা অবস্থায় (zig-zag pattern) সজ্জিত থাকে ।
#info
#mediaim_contents
#mediaim_botany
অগ্নাশয়ের কোন কোষ থেকে কি ক্ষরিত হই শিখে ফেলবেন।
আজকেই পড়া
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও নির্দেশিকা
Читать полностью…নতুন একটা ব্যাচ ক্যাম্পাসে আসছে কিছুদিনের মধ্যে।আমি সবসময় যেরকম ক্যাম্পাসের স্বপ্ন দেখতাম,সেরকম একটা ক্যাম্পাস পেতে যাচ্ছে ওরা।ছোটবেলা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়-জীবন সম্পর্কে ভয়ংকর রকমের গল্প শোনানো হতো আমাদের।সিনিয়ররা এই,সিনিয়ররা ঐ,রাতের পর রাত সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা,ভাইদের মিটিং সহ্য করা,এই প্রোগ্রাম সেই প্রোগ্রামে রাজনৈতিক স্লোগান দেওয়া।
ভার্সিটির মতো এতো তীব্র না হলেও মিটফোর্ডেও একসময় ভয়ংকর অপসংস্কৃতি বিদ্যমান ছিলো সিনিয়র জুনিয়রদের মধ্যে।এপ্রোনের একটা বোতাম খুলতে গেলেও একসময় সিনিয়রদের অনুমতি নেওয়া লাগতো।আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগতো এসব চিন্তা করে।লাইব্রেরিতে যাওয়া যাবে না,রিডিংরুমে যাওয়া যাবে না,এটা করা যাবে না,ওটা করা যাবে না।পোস্টের রিয়েক্ট, কমেন্ট নিয়েও রাত বিরাতে মিটিং চলতো,ছোট্ট একটা ক্যাম্পাসে একই দলের দুইটা ভাগের নীরব যুদ্ধ চলতো।
৫ই আগস্টের আগের ক্যাম্পাস,৫ই আগস্টের পরের ক্যাম্পাসে যে কতোটা তফাৎ সেটা একদিনে বলে বুঝানো যাবে না।সবচেয়ে জঘন্য ছিলো হোস্টেলের সিট কেন্দ্রিক রাজনীতি। ভাইদের,নেতাদের তোষামোদি না করলে সিট পাওয়া যাবে না।ক্ষমতাসীন দলের একনিষ্ঠ কর্মী না হলে সুবিধাজনক 'পদ' পাওয়া যাবে না।একেকজন রাজনৈতিক ক্ষমতায় নিজ নিজ জায়গায় প্রভু যেন।রিডিংরুমে কোনোভাবে একদিন জুনিয়র কেউ ভুলবশত ঢুকে পড়লে সেটা নিয়েও কম জ্বালা সহ্য করা লাগতো না।সেই একই ক্যাম্পাসে যখন দেখি জুনিয়ররা থোরাক্স পড়ছে রিডিংরুমে, শান্তি লাগে,তৃপ্তি লাগে,কিছুটা ঈর্ষাও হয়।
এই নোংরা সংস্কৃতির পুরোটার জন্যই দায়ী হোস্টেলে হোস্টেলে অপরাজনীতি।কেউ বাধ্য হয়ে করেছে,কেউ এক পা এগিয়ে অতি উৎসাহী হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে।আজ তার কোনোটাই নাই।মিটফোর্ডের ইতিহাসে সিনিয়র জুনিয়রদের মধ্যে এতো সুন্দর সম্পর্ক আগে ছিলো কিনা আমার জানা নাই।কোনোরকম রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চিন্তা ছাড়াই এখন সিনিয়রদের কাছে জুনিয়ররা যায়,কথাবার্তা হয়,কুশল বিনিময় হয়। চাপিয়ে দেওয়া শ্রদ্ধা বা ভাব দেখানো স্নেহের জায়গায় এখন সিনিয়র জুনিয়রদের মাঝে আছে শ্রদ্ধা আর স্নেহ মেশানো বন্ধুত্বসুলভ আচরণ।
এই সুন্দর, নিরাপদ, রাজনীতির বিষমুক্ত ক্যাম্পাসে তোমাদের স্বাগতম জুনিয়র্স।তোমাদের দিকে তাকিয়ে, তোমাদের কথা ভেবে আমার এখন ঈর্ষা হয়।বাংলাদেশের প্রতিটা ক্যাম্পাস চিরদিন এমন থাকুক।
Long live July,
Long live revolution..
©Tauhidur Rahman
এটা এমন এক কিতাব যার মধ্যে কোনো বক্রতা নেই, যা মানুষের হেদায়েতের মাধ্যম! 💙
Читать полностью…🌸🌸🌸Ringworm/ডার্মাটোফাইটোসিস/
Trichophytina/Trichophytosis সমাচার🌸🌸🌸
✅কুচকিতে সংক্রমণ ➡️Tinea cruris। একে jock itch ও বলা হয়
✅পায়ের পাতায় সংক্রমণ➡️ tinea pedis। একে maccation foot/ athletis foot ও বলা হয়
✅নখের সংক্রমণ➡️Tinea unguium ( একে Onychomysis বলা হয়)
✅শরীরে দাদ➡️Tinea corporis। এই সংক্রমণে প্রধান প্যাথোজেন Microsporium canis ও trichophyton
✅হাত আক্রান্ত হলে➡️Tinea mannum
✅মাথার ত্বকে সংক্রমণ হয় ➡️ Tinea capitis
✅মুখে সংক্রমণ হয়➡️ Tinea faciei
✅ দাড়িতে সংক্রমণ হয়➡️ Tinea barbea
#mediaim_biology
#mediaim_contents
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে এক অদ্ভুত তথ্যের সম্মুখীন হলাম।
জাবিতে চালু আছে স্বামী-স্ত্রী নামক কোটা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তারা এই কোটায় তাদের স্বামী/স্ত্রীকে ভর্তি করায়। ভয়ংকর ব্যাপার হলো জাবিতে সাধারণত এইচএসসি পাশ করার পর দুইবছর ভর্তি পরীক্ষায় বসতে পারে শিক্ষার্থীরা কিন্তু এই কোটায় ১০ বছরের মধ্যেও ভর্তি করানো নিয়ম আছে।
কয়েকজন শিক্ষক-কর্মকর্তা সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য পেয়েছি৷ ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা নারী শিক্ষার্থীকে পছন্দ হওয়ার পর সেই নারী শিক্ষার্থী চান্স না পেলে তাকে এই কোটায় ভর্তি করিয়ে দিবে বলে বিয়ে করেছে। শিক্ষক হিসেবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে গিয়ে ৩য়/৪র্থ বর্ষের নারী শিক্ষার্থীকে বিয়ে করে জাবিতে এই কোটায় আবার ১ম বর্ষে ভর্তি করিয়েছে। এমন আরো অনেক ঘটনাই আছে।
আশা করি, আমাদের ক্যাম্পাস সাংবাদিকরা এই বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য তুলে আনবেন।
এখন অব্দি শিক্ষক-কর্মকর্তারা তাদের স্ত্রীকে ভর্তি করালেও কেউ তাদের স্বামীকে ভর্তি করানোর তথ্য পাইনি।
স্বামী-স্ত্রী কোটা সম্পর্কে পরিস্কারভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সবার কাছে তুলে ধরতে হবে৷ এই অযৌক্তিক কোটার ব্যাখ্যা কী?
অতিদ্রুত এইধরণের সকল অযৌক্তিক কোটা বাতিল করে মেধাকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে হবে।
_তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
📌মাছের আঁইশ —
📌পুচ্ছপাখনা
‘ভুলে যাওয়া’ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার এক বিশেষ নেয়ামত। তিনি যদি আমাদের এই নিয়ামত না দিতেন, বেঁচে থাকাটা যে কী ভীষণ দুঃসহ হয়ে উঠত তা আমরা কল্পনাও করতে পারি না।
প্রিয় কোন মানুষ যখন মারা যায়, প্রথম কিছুদিন আমাদের অসম্ভব খারাপ লাগে। সারাটা দুনিয়াটাকেই কেমন রঙহীন, বিস্বাদ আর বিরক্ত লাগে কিছুদিন।
কিন্তু, সময় যত গড়ায়, আমরা আস্তে আস্তে সেই শোক আর ক্ষতটা সেরে উঠি। সময়ের সাথে সাথে প্রিয় মানুষের স্মৃতিগুলোও ধূসর হতে থাকে আমাদের মানসপটে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি আমাদেরকে এই ‘ভুলে যাওয়ার’ ক্ষমতাটুকুনা দিতেন, ভাবুন তো কেমন হতো আমাদের জীবনটা? একবার শুধু চিন্তা করুন, আপনার মা মারা যাওয়ার দিন যে কষ্ট আপনার অনুভূত হবে, পাঁচবছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি আপনার ঠিক একইরকম কষ্ট লাগে, আপনি কি আদৌ বেঁচে থাকতে পারবেন?
আবার, ভবিষ্যত না জানাও একরকম নিয়ামত।
ধরুন, আজ রাতে যদি কোনোভাবে আপনি জেনে যান যে, আপনার ফুটফুটে সন্তানটা আগামি বছরের ঠিক আজকের দিনটায় মারা যাবে, আপনার দ্বারা কি সম্ভব হবে আজ থেকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করে যাওয়া? আপনি কি খেতে পারবেন ঠিক মতো? ঘুমোতে পারবেন এই ভবিষ্যত জেনে নিয়ে?
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার নির্ধারিত প্রত্যেকটা বিষয় এমনই হিকমাহপূর্ণ। তিনি যখন বান্দাকে কোনোকিছু দেন না বা জানান না, সেটা বান্দার কল্যাণের জন্যেই৷ আবার, তিনি যখন বান্দাকে কোনোকিছু ভুলিয়ে দেন, সেটাও বান্দার কল্যাণের জন্যেই।
অনার্স লেভেলে এসে, ভার্সিটি তে উঠে কারোর ঈমানের লেভেল হুট করেই অনেক বেড়ে যায়, কেউ সম্পূর্ণ হুজুর-হুজুরনি মেন্টালিটির হয়ে যায়, সালাতে নিয়মিত হয়, আগের থেকে বেশি পর্দা করে চলে, ঈমানের স্তর বাড়ে।
প্রকৃত ম্যাচুরিটি চলে আসে, জীবনের অর্থ বুঝিয়ে দেন আল্লাহ তায়ালা। এর নেপথ্যে আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছে এবং কিছু সংগের প্রভাব। আবার এই অনার্স লেভেলে এসেই ভার্সিটি তে উঠেই কেউ ঈমান হারা হয়, ডিজে ডিস্কো হয়ে যায়, পর্দাকে কেবল ত্যাগই করে না বরং রঙিন জীবনের আধুনিকতা ও অসভ্যতাকে সঙ্গী বানিয়ে নেয়। আগে যে ঈমানের ছিটে ফোটা ছিল সেটাও চলে যায় অনেকের ক্ষেত্রে।
এর নেপথ্যে শয়তানের কাছে নিজের প্রচেষ্টার পরাজয় এবং এক্ষেত্রেও সংগের প্রভাব।
এই বিশ্ববিদ্যালয় ইস্যুটা অনেক বিস্তৃত, বাবা মা এর শাসনও নেই, অনেক স্বাধীনতা। এর সদ্ব্যবহার বা অপব্যবহার দুইটাই করা যায়। নিজের সিদ্ধান্ত, কেউ জোর জবরদস্তি করবে না। খুব বেশি যা করতে পারে অন্যেরা, প্রভাবিত করতে। তাদের পথে ডাকতে।
এতদিন হয়তো কেউ পরিবারের চাপে নামাজ পড়েছে, পর্দা করেছে কেউবা আবার পরিবারের চাপেই ধর্মকর্ম পালন করতে পারেনি স্বাধীনভাবে, পর্দা করে চলার ইচ্ছে বাস্তবায়ন করতে পারেনি, কিন্তু এখন?
এখন সে স্বাধীন। এই স্বাধীনতাই তার ঈমানের পরীক্ষার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
অনেকেরই শুরু হয় ঈমান আমলের অধঃপতন। রক্ষনশীল পরিবারের ছেলে মেয়েরাও স্বাধীনতা পেয়ে জাস্ট ফ্রেন্ডস উছিলায় ক্লাসমেট ছেলে, বা ছেলেরা ক্লাসমেট মেয়ের সাথে অকারণ কথা বলা, গল্প করা, আড্ডা দেওয়া, বেড়াইতে যাওয়া গুলো নিজের জন্য সম্পূর্ণ হালাল করে নেয়।
আসলে এটা তো হেদায়াত, সম্পূর্ণ আল্লাহ এর ইচ্ছা, তিনি যাকে ইচ্ছা সৎ পথে পরিচালিত করেন, পথ দেখান আবার আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টার অভাবে কারোর উপর শয়তানকেই জিততে দেন। হৃদয় বক্র করে দেন।
"আল্লাহ যাকে সৎ পথ দেখান সে তা পায় এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার পথ প্রদর্শনকারী পাবে না।" (সূরা কাহফ, আয়াত : ১৭)
আল্লাহ এর ইচ্ছা ছাড়া স্বয়ং রাসুল ﷺ চাইলেও কেউ হেদায়াত পেতো না। আল্লাহ তা‘আলা যেমন তাঁর প্রিয় রাসূলকেও বলেছেন, 'আপনি যাকে পছন্দ করেন তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না; বরং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে সঠিক পথ প্রদর্শন করে থাকেন। কে সৎপথে আসবে, সে সম্পর্কে তিনিই ভাল জানেন'। [সূরা ক্বাসাস, আয়াত : ৫৬]
পরিচিত কিছু মানুষ, একসময় যাদের ঈমানের লেভেল দেখে নিজের ঈমান নিয়ে লজ্জা হত, এত এত পরহেজগার ছিল তারা। দুয়া করতাম আল্লাহ আমাকে তাদের মত বানিয়ে দাও। এখন ভার্সিটির রঙ্গিন জীবনে প্রবেশ করে সব ইতিহাস। ভার্সিটি লাইফের সুবিস্তৃত রঙ্গিন জীবন সবারই মন কাড়ে, শয়তানও প্ররোচনা দেয় — আরে ভার্সিটি লাইফ এর মজা ফিরে পাবা? চারিদিকে দেখ সব কিছু কত রঙ্গিন! একটু খানি আধুনিক হলেই সমস্যা কী? একটু খানি সৌন্দর্য দেখালেই বা সমস্যা কী?
এই শয়তান আবার একটু খানি ধার্মিকদের অন্যভাবে প্ররোচনা দেয় — আরে নামাজ পড়ছো সো হোয়াট? গার্লফ্রেন্ড থাকতেই পারে। গার্লফ্রেন্ডকে দ্বীনের দাওয়াত দাও, সাথে দিলেরও।
কিংবা মেয়েদেরকে — আল্লাহ কত সৌন্দর্য দিয়েছেন তোমাকে আর তুমি তা ঢেকে রাখছো! তাছাড়া হিজাব পরেও তো সাজগোজ করা যায় নাকি? হিজাব করেও বৈশাখ, ভ্যালেন্টাইন পালন করা যায়। মন পরিষ্কার তো সব পরিষ্কার। চুল টা ঢাকা থাকলেই হবে।
অথচ — কে জানে অনার্স লাইফ টাই হয়তো তাদের জন্য আল্লাহ এর পরীক্ষা! এই পরীক্ষায় পাশ করলেই পাশ এবং ফেইল করলে ফেইল! আল্লাহ একেকজন কে একেক জিনিস দিয়ে পরীক্ষা করেন। কেউ ধরা খায়, কেউ বা সফল হয়।
কতজনই আছে যে ভার্সিটি লাইফেই জীবনের অর্থ শিখে যায়, জীবনের ট্র্যাক চেইঞ্জ হয়ে যায়, দ্বীনের পথে চলার সূচনা হয় এখান থেকেই। আবার কতজনই তো আছে এই ভার্সিটি লাইফের একটা ভুলের রেশই সারাজীবন টেনে নিয়ে বেড়াতে হয়, বেরিয়ে আসা হয় না। রঙিন জীবনের রঙ এর দাগ তুলতে পারেনা। আর কতজন তো এই অনার্স লাইফ বা ভার্সিটি লাইফ শেষ করার আগেই মৃত্যু বরণ করে।
লেখাঃ শাহ মোহাম্মদ তন্ময়
দেখুন সবাই তো নিজেরটায় ভালো বলে। আর ব্যাপার হলো এখন মেক্সিমাম সাজেশন দেখা যাচ্ছে দল হয়ে এসে দিয়ে যায়।এতে আপনার কোন কল্যাণ ই আসবে না।অনেকে দুনিয়াবী কল্যাণ দেখে, আখিরাতের চিন্তা করে না।
আপনার প্রতি পরামর্শ:মাইগ্রেশান দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু ব্যাপার মাথায় রাখবেন।
১)আপনার হোমটাউন থেকে কোনটা কাছাকাছি।
২)একাডেমিক পরিবেশ কেমন।টিচার প্যানেল স্ট্রং কোথায়।
৩) হসপিটাল ফ্যাসিলিটি কোথায় বেশি।
৪)মেডিকেলের হল ক্যাম্পাসের মধ্যে কি না। হল দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন নেতার পা চাটাচাটি করা লাগে নাকি কলেজ কতৃপক্ষ নিজেই বন্টন করে!
৫)Rag & Politics কোথায় আছে কোথায় নেই!
৬)প্রফ ঠিকটাইমে শেষ হই কি না।অনেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে থাকতে চাই এটা যদিও আপনার ব্যাক্তিগত চয়েজ।