আজকে রাষ্ট্রীয় শোক কালোর পরিবর্তে সবাই রাত ১২ টার পর থেকে ফেসবুকে টেম্পোরারি রেড প্রোফাইল ব্যবহার করুন।
প্রহসনমূলক রাষ্ট্রীয় শোক প্রত্যাখ্যান করলাম।
#RedForJustice #StudentsInRed
#JusticeInRed #RedForVictims
#StandAgainstInhumanity
#StandRedForStudents #RedAgainstInjustice
#BloodOnTheirHands #RedAgainstOppression
#StudentsDeserveJustice
#JulyMassacre "
১.এই জাগরণ থেকে অনেক যুবক দ্বীনে ফিরবে৷ তাওহীদ বুঝবে। সেলিব্রিটিজমের ধোঁকা বুঝবে৷
প্রগতিশীল বয়ান গুলোর ধোঁকা বুঝবে৷
কালচারাল রেজিম কে থুতু মারবে৷
২.এমন একটা জেনারেশন দাড়াবে যারা অস্ত্রের মুখেও সত্য বলতে জানবে।অন্যায়ের সাথে আপোষ করবেনা।চাকরী আর নিজের স্বার্থের কথা ভেবে চুপ থাকবেনা।জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে মনে প্রাণে ধারণ করবে।
লস নাই!
গভীর রাতে হাতে বিসিএসের বই আর মাথায় বালিশ নিয়ে যারা ঢাকা থেকে পালিয়েছিলেন, তারা একদম চিন্তা করবেন না। আপনারা পড়ুন। আপনাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য আবু সাঈদ গেছে, মুগ্ধ গেছে, ছয় বছরের শিশু রিয়া গেছে। আদনান, সামি, তাসিফসহ অলরেডি শ খানেক স্টুডেন্ট নাই।
পদ্মপ্রিয় পারমিতা, তার মায়ের কথা জানিনা। তার বাবা চেয়েছিলো তিনি তার মেয়ের বাবা মা দুটোই হবেন। আজ তিনিও নেই।
মুগ্ধ নামের যে ছেলেটা মা'রা গেছে, সে ফ্রিল্যান্সিং করে শুধু দেশকেই এনে দিয়েছে পঞ্চাশ থেকে ষাট হাজার ডলার। তাহলে নিজে উপার্জন করেছে কত ভাবেন! সেই ছেলেটার কি সরকারি চাকরির দরকার ছিলো? বিশ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে পনেরো হাজার বেতনের চাকরির দরকার ছিলো? ছিলোনা। তবুও সে মাঠে নেমেছে, জীবন দিয়েছে। কাদের জন্য, আপনাদের জন্য। আপনি যাতে সহজেই বিসিএসে টিকে যান সেইজন্য।
তাই আপনারা মন দিয়ে পড়ুন। দিনরাত এক করে পড়ুন। কোনো টেনশন করবেন না। আপনাদের জন্য সবাই রাজপথে আছে। তারা জীবন দিলে দিকগা, তারা এই দেশের কেউনা। বরং আপনারাই দেশের ভবিষ্যৎ। তাই প্লিজ আপনারা বাসা থেকে বের হবেন না। দরজা জানালা বন্ধ করে পড়ুন। কেউ যেন টের না পায়।
ওহহ আরেকটা কথা, আপনার জন্য সুখবর আছে। এই জেনারেশনের অর্ধেক শিক্ষার্থী নেই। যারা মা'রা গেছে, এরা পরীক্ষায় বসবেনা। যারা পঙ্গু হয়েছে, তারা পরীক্ষায় বসলেও মেডিকেলে বাদ। যারা আন্দোলনের সামনে ছিলো, এদের ছবি দেখলেই বাদ। তাহলে সমীকরণ দাঁড়ালো যে, আপনার কোনো প্রতিযোগী নেই। রিল্যাক্স থাকেন।
তাই প্লিজ, আপনারা পড়ুন। দিনরাত এক করে পড়ুন। মিনিমাম চৌদ্দ ঘন্টা পড়বেন। কম হলে বিসিএস ছুটে যেতে পারে। দেশের খোঁজ নেওয়ার দরকার নেই। দেশে যা হয় হোকগা, আপনি পড়ুন। সাবধানে থাকুন। ঘর থেকে বের হবেন না।
[Sadman shakib]
⁉️কলয়েডের শ্রেণিবিভাগ⁉️
সাহসী বক্তব্য। সাহস জিনিসটা এই মূহুর্তে এই পুরো জাতির খুব দরকার।
Respect sir!
গোলাম রাব্বানি স্যার
অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৯শে জুলাই, ২০২৪
দেখুন, দেশের যে অবস্হা চলছে।যালিম সবদিক থেকে যেভাবে আগ্রাসন চালাচ্ছে এমন জটিল পরিস্থিতিতে নিজের মেন্টাল স্ট্যাবিলিটি কারো নাই। কিন্তু আপনাকে ৪ তারিখ যদি এক্সামে বসে যেতে হই তখন আপনার মনের ইচ্ছের বিরুদ্ধে হলেও পরিক্ষায় বসে যেতে হবে।প্লিজ যারা পরিক্ষার্থী আছেন,খারাপ সময় জানি বাট পড়ায় ফিরতে হবে। আমার ভাইদের জন্য দোয়া করবেন এটা হবে আপনার অস্ত্র যালিমদের বিরুদ্ধে।
•ফিরবেন কিভাবে?
-কি কি বাকি লিস্ট করেন।প্রতিটা চ্যাপ্টারের পিছনে টাইম ফিক্সড করুন কতক্ষণ দিবেন।ফোন প্রয়োজনীয় টাইম বাদে বাকিসময় প্লিজ নিজের রুমেই রাখবেন না।যে রুমে বিছানা নাই এমন রুমে পড়ুন।খাবার কম খাবেন,নিজেকে একটু হলেও ক্ষুদার্থ রাখবেন।কষ্ট হলেও পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন৷ তাও পড়তে মন না চাইলে এক্সাম দিবেন নিজে নিজে,যে টপিক পারবেন না ঐটা দেখে ফেলবেন।
#ngl_ask
ওয়ালাইকুম সালাম।
উদ্ভাসের অনুশীলনী সলভ বইটা নেওয়া যেতে পারে। বাট বই কারো থেকে পুরাতন কালেক্ট করা গেলে ঐটা করাই ভালো।তারপরও কোন অপশন না থাকলে উদ্ভাসেরটা কালেক্ট করবেন ২৩ ব্যাচে যারা এক্সাম দিয়েছে ওদের থেকে/যেকোনভাবে।কিন্তু পড়ার সময় অবশ্যই মেইন বইয়ের অনুশীলনীর সলভ করা পিডিএফও ওপেন রাখবেন৷কিছু প্রশ্ন ওনারা স্কিপ করেন বাট বিগত সালে দেখা গেছে ঐগুলাও চলে আসে।
#ngl_ask
আমার এক ছাত্র ছিল।অসম্ভব ভালো ছাত্র। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতার জন্য আবেদন করেছিল। তার নিয়োগ হয় নি। যদিও বিভাগের সবার জানা ছিল, তার থেকে যোগ্য প্রার্থী আর কেউ ছিল না। তো, সেই ছেলে পরে অন্য একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিল এক বেহায়া ভিসি। এই ভিসির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ। অভিযোগের জবাব দিতে ভিসি এক সিগ্নেচার ক্যাম্পেইন শুরু করে। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল লেকচারার সাইন করে। হয়ত চাপের মুখে। আমার বোকাসোকা ছাত্রটা ছিল তার বিভাগের একমাত্র যে সিগ্নেচার করে নি।
এর ক'বছর পরের কথা। আমার আরেক ছাত্র। তার ব্যাচের সেরা ছাত্র। বাই ফার। এই ছেলেটা একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারভিউয়ে ডাক পায়। প্রথম হয়ে যোগদানের জন্য নির্বাচিত হয়। সে বিভাগে যোগ দেয় নি। ইন্টারভিউয়ের পর সেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এক কর্তা ছেলেটার পোশাক নিয়ে কিছু মন্তব্য করে। দ্যাটস ইট। আমার ছাত্রটি, এই মন্তব্যের কারণে চাকরিতে জয়েন করে নি। খুব কম কথা বলা, খুব ভালো এই ছেলেটার ভেতর ইস্পাত আছে।
দেশের বাইরে আমার অনেক ছাত্রছাত্রী আছে।দেখতে পাচ্ছি তাদের অনেকে এই সরকারের বর্বরোচিত আচরণের সাধ্যমতো প্রতিবাদ করছে। দেশের ভেতরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অনেকে ছাত্র আছে যারা বিবেকের প্রশ্নে আপোষ করে নি। করছে না। এরা মানুষ হয়েছে। এদের দেখলে আমার ভালো লাগে।
এদের বিপরীতও আছে। আমার ছাত্রদের মধ্যে কেউ কেউ তেলবাজ ভোদড়ে পরিনত হয়েছে। এদের পেছনে এক সময় কিছু সময় ব্যয় করেছি। কিছু শেখাতে পারি নি। হয়ত এরা শেখার যোগ্যও ছিল না।
©সালেহ হাসান নাকিব
মূল বিষয় থকে ফোকাস সরানোর চেষ্টা। কূটচালকারীদের পাতানো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
- সমন্বয়ক কাদের।
মেট্রোরেলে ছাত্ররা নয়, আগুন লাগিয়েছে পরিবহন শ্রমিক ও বাস মালিকরা। যেন সবাই বাসে যাতায়াত শুরু করে।
সূত্র: দি মিরর এশিয়া ও গোয়েন্দা সংস্থা
সবার কাছে একটি রিকুয়েষ্ট থাকবে আপনি যাই পোস্ট শেয়ার করেন না কেন একটু ভেরিফাই করার চেষ্টা করবেন।
ভেরিফাই করা সম্ভব না হলে নিজের বুদ্ধি ব্যবহার করে সেটা দিয়ে যাচাই-বাছাই করার চেষ্টা করবেন।
আপনার একটি ভুল তথ্যের কারণে আতংক ছড়িয়ে আরো অনেক গুলো ছাত্র ছাত্রীর প্রাণ না যাক সেটার চেষ্টা করবেন সবাই।
@Abdullah Al Jaber
গত ১ ঘন্টা যাবৎ ফেইসবুক ঘেটে যা বুঝলাম,
এই আন্দোলন সংক্রান্ত গ্রুপগুলোতে Simply গুটি খেলা হচ্ছে। যে যার মত News বানাচ্ছে।
গুজবে কান দিয়ে কেউ কোনো ধরণের Movement করবেন না।
@ উচ্ছ্বাস ভাই
সিনিয়র সিটিজেনদের প্রধানত তিনটি কারণে আমি দেখতে পারি না।
১. ওনারা সর্বদা মনে করে যে, তরুণরা কিছুই জানে না। তাদের সব ভুল। ওনারা সর্বদাই ঠিক। কারো ব্যর্থতায় এরা খুশি হয়। আর ইনারা দলকনা নয়, দলকানা হয়ে থাকে।
২. নিজের ভুলের উপর সর্বদা গোয়ার্তুমি দেখায়। কিছু হলে অভিজ্ঞতার মিথ্যা গল্প শোনায়। যুক্তির ধার ধারে না। সংসারের উপর নিজের যেমন একচ্ছত্র আধিপত্য থাকে, ইনারা সবক্ষেত্রে সেম মনে করে। আর উপরে একটা সম্মানের মুখোশ পরে থাকে।
৩. দেশের ৯০% পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যার দায় এদের। উত্তরাধিকার সম্পদ ঠিকমতো বণ্টন করে না। আরেকজনের জমি দখল করায় ওস্তাদ। সামাজিক যেকোনো ক্যাচাল তৈরিতে ওনারা এক্সপার্ট। আর পরনিন্দা ওনাদের চলার পথের সঙ্গী।
শুনতে খারাপ লাগলেও কথাগুলো মিলিয়ে দেখবেন। মুরুব্বি হলেই তাকে সম্মান করতে হবে- এই রীতির সবচেয়ে বেশি অপব্যবহার করে এই সিনিয়র সিটিজেনরা। বিষেশত গ্রামের বুড়ো-বুড়িরা।
তুমিও মানুষ, আমিও মানুষ,
পার্থক্যটা শুধু শিরদাঁড়ায়!
ছেলের মৃত্যুর জন্য ৭ লাখ টাকা নেয়নি গরীব পান বিক্রেতা বাদশাহ মিয়া। দুনিয়ার কারো কাছে বিচারও চাননি। ছেলের জানাযার সময় শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছে বিচার দিয়েছেন।
- 'নেহি আনিল মুনকার' যে হাত দিয়ে করে, ঈমানের বিবেচনায় সে সর্বোচ্চ পর্যায়ে।
- যে মুখ দিয়ে করে, সে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্যায়ে।
- যে কলম, মেধা, ইল্ম দিয়ে করে, সে তার পরের পর্যায়ে।
- যে কিছুই পারেনা, চুপ থাকে, তবে অন্তরে ঘৃণা করে, আগের সারিতে যেতে না পারার কারণে আত্মগ্লানিতে ভোগে, জায়নামাযের নিরবে নিভৃতে কাদে, সে দুর্বল ঈমানের পর্যায়ে।
- আর যারা এর কোনোটাতেই নাই, নিজেতো কিছু করেনা, অন্যদের কাজ নিয়েও তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে, নিজেকে বিশাল পণ্ডিত পর্যায়ের কেউ মনে করে অযাচিত কমেন্ট করে সুশীল সাজার চেষ্টা করে, এরা নামে মুসলিম হলেও এদের কৃতকর্ম সীরাতুন্নবীর আদর্শ বিরোধী; তা সে যতবড় বুযুর্গই হোক। আল্লাহর রাসূলের পুরোটা জীবনে আমর বিল মা'রুফ আর নেহি আনিল মুনকার সমসাময়িক, একটা বাদ দিয়ে আরেকটা গ্রহণ করা হলে সেই ইসলাম অপূর্ণাঙ্গ। আপনি নিজে সব পারেন না, সাইলেন্ট থাকেন। সেটাও ঈমানের একটা পর্যায়। কিন্তু বোধটুকুও হারিয়ে গেলে আপনি আর সেই পর্যায়েও থাকেন না। শুধু ইবাদাত ও যিকর-আযকারের নাম ইসলাম হলে রাসূলের জীবনে এত এত গাযওয়া-সারিয়্যাহর ঘটনা আসতোনা। সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
- আর যারা উপরের কোনোটাই না, ছলে বলে কৌশলে, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে 'মুনকার' এরই সাপোর্ট করেন, মুনকারের পক্ষে দালালি করেন, এরা তো ঐ গোত্রেরই। হয় জালেম, নয় মুনাফিক। আল্লাহ এদের হেদায়াত দিন অথবা সমগোত্রীয়দের সাথে সমূলে ধ্বংস করুন।
(নাম ছাড়া কপি-পেস্ট-শেয়ার করুন)
🟧টপিকঃ টিকা/ভ্যাক্সিন (মানবদেহের প্রতিরক্ষা)
একজন মুসলিম তার শত্রুর ইজ্জতের ব্যাপারেও শ্রদ্ধাশীল। মুসলিম বাহিনী কখনো পরাজিত বাহিনীর ইজ্জত নষ্ট করেনি। আর সাধারণ মুসলিম হিসেবে অশ্লীলতার ধারেকাছে যাওয়া, প্রচার-প্রসারে অংশ নেয়াও হারাম।
তবে, আল্লাহ যদি প্রকাশ্য জালেম শত্রুকে অন্য কারও মাধ্যমে অপদস্থ করেন, তাতে খুশি হওয়াতে অন্যায় দেখিনা। হয়তো এটাও আল্লাহর পরিকল্পনারই অংশ।
✔️ আল্লাহ জালেমদের জান, মাল, ইজ্জত সব দিক দিয়েই লাঞ্চিত করবেন। কোটি মানুষের জান, মাল, ইজ্জত যাদের হাতে ভূলুণ্ঠিত।
❌ তবে চোখের জন্য হারাম, এমন কোন কিছু আমরা শেয়ার না দিই। হারাম দেখা, দেখানো, শেয়ার করা সবই হারাম।
যাঁরা জালিম তাদের জন্য সঠিক পথ নেই, নেই আল্লাহর ভালোবাসা । তারা আশ্রয়হীন অভিভাবকহীন।
ঈমানদারদের রক্ষক মহান আল্লাহ্। তাদের শক্তিহীন, নিরাশ ও হতাশ হওয়ার সুযোগ নেই। তাদের জন্য রয়েছে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি।
ঐটা আপাতত কার্যক্রম অফ আছে।আপনাদের এডমিশন টাইমে যদি আমার হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকে তখন কার্যক্রম চলবে।তখন দিয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।
#ngl_ask
শুকরিয়া।
আমি যে প্লেলিস্ট গুলো গুছিয়েছি আপনি খেয়াল করলে দেখবেন মেক্সিমাম চ্যাপ্টারেই মেডিএইমের কনটেন্ট দিয়েছি যা পেয়েছি ফ্রী।মেডিএইমের যারা আছেন, মেডিএইমের আপনার পেইড ব্যাচের কনটেন্ট আগে ফলো করবেন তারপর আমার সাজানো অংশের ঐখান থেকে দেখবেন৷দেখুন আমি জানি আপনার জন্য প্রেশার হয়ে যাচ্ছে, বাট আপনি সেরাদের সেরা হতে চাচ্ছেন।এক্সট্রা কষ্ট না করলে হবে? প্লিজ সময় বের করুন।অন্যদিকে সময় দেওয়া কমিয়ে পড়ার টেবিলে বাড়াবেন।মেডিকেলের জন্য কেমিস্ট্রি আগাইতে থাকেন ভার্সিটির জন্য ম্যাথমেথিক্যাল চ্যাপ্টার গুলো থেকে কিছু জিনিস জানা লাগে বাট মেডিকেলের পর ঐটা কাভার করা পসিবল।
#ngl_ask
🚨 ব্রেকিং! চট্টগ্রামে সাধারণ শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের বোমা হামলা!
হামলার সময় সেখান থেকে অনেক সাধারণ শিক্ষার্থীকে অজ্ঞাত স্থানে তুলে নিয়ে যায় স্বৈরাচার হাসিনার খুনি বাহিনী।
তারিখ: ২৯শে জুলাই ২০২৪
লোকেশন: চট্টগ্রাম।
প্রিয় ভাইবোন,
চোখের যিনা থেকে নিজেকে হেফাজত রাখি। নিশ্চয়ই যিনা ফা-হিসা(অশ্লীল কাজ)।
এইমুহূর্তে আন্দোলনের বাইরে বাকি যত ইস্যু আসবে সব ডেস্ট্রাকশন, সবই আন্দোলন থেকে নজর অন্যদিকে সরাবার কৌশল। তাই সবাই আন্দোলন ও দাবী আদায়ের দিকে ফোকাস করুন।
রিফাত রশিদ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
"আয়াত ঘুমায়" নামের একটা ছোট পেজ ছিল আমার , ঐটা নাকি আর show করতেছে না।। আল্লাহ ভালো জানে কি হইতেছে, রেস্ট্রিকশন খাওয়ার মত কোনো পোস্ট ও তো সম্ভবত করা হয়নাই। আমার দুইটা I'd disable হওয়ার পর থেকে fb তে যাওয়া হয়নি,একভাই (সহপাঠী) পেজ টা control করতো এডমিন আমরা দুইজন ই ছিলাম।। But ওটাও নাকি সরিয়ে দিয়েছে FB থেকে।। আপাতত আমার সংযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন এফবি থেকে,আমার কোনো account নেই।।
এটাই জানালাম।। ফি আমানিল্লাহ।
_আয়াত
দৌড় শুরু করার পর ইউসুফ (আ.) জানতেন না দরজা খুলে যাবে। মুসা (আ.) জানতেন না সাগর চি-রে পথ তৈরি হবে। কিন্তু নিশ্চিত জানতেন আল্লাহ বাঁচাবেন, তাই হয়েছিল।
নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী, এবং সাহায্যকারী হিসেবে তিনিই যথেষ্ট।
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহ. দামেস্কের জেলে থাকা কালে একবার জেলার তাঁর কাছে এসে বলল,
"শাইখ! আমাকে ক্ষমা করবেন।আমার কিছুই করার নেই কারণ, আমি হুকুমের গোলাম।"
তখন ইবনে তাইমিয়া রহ. তাকে বললেন, আল্লাহর কসম তোমার মত লোকজন না থাকলে ওরা কারও উপর জুলুম করতে পারত না।
একবার হযরত সুফিয়ান সাওরী রহ.র কাছে এক দর্জি এসে বলল, আমি সুলতানের কাপড় সেলাই করি। আপনি কি মনে করেন, আমি জালিমের সহযোগী বলে গণ্য হব ?
উত্তরে হযরত সুফিয়ান সাওরী রহ. বলেন
তুমি বরং জালিমদেরই একজন।জালিমদের সহযোগী হল তারা যারা তোমার কাছে সুঁই-সুতা বিক্রি করে।
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বাগদাদের জেলে থাকাকালে একবার জেলার তাঁর কাছে এসে বলল, আবু আব্দুল্লাহ! জালিম এবং জালিমের সহযোগীদের ব্যাপারে যে হাদিস এসেছে, তা কি সহীহ?
ইমাম আহমদ রহ. বললেন, হ্যাঁ।
জেলার বলল, আমি কি জালিমদের সহযোগী বলে গন্য হব ?
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বললেন, তুমি বরং জালিমদেরই একজন।
জালিমের সহযোগী গণ্য হবে সে, যে তোমার কাপড় ধুয়ে দেয়। খাবার রান্না করে দেয়। তোমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে দেয়।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো জালিমের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে চলে অথচ সে জানে যে ওই ব্যক্তি জালিম, তখন সে ইসলাম থেকে বের হয়ে গেল’ (মেশকাত : ৪৯০৮)।
আল্লাহ জুলুম থেকে আমাদেরকে উম্মাহকে বাঁচান এবং জালিমদেরকে হেদায়াত করুন। আমিন।
©সালাফচারিতা
আমি একজন কাপুরুষের বোন।
শুধু বলেছিলাম
" সীমান্তের বিড়াল,ঢাকার বাঘ"
অমনিই দৌঁড়ানি দিলো।
কাপুরুষের বোন হিসেবে লজ্জিত😭
Regarding blood donation
১. ৪৫ কেজি ওজনের কম হলে ব্লাড দিয়েন না। নিজেই বিপদে পড়বেন।
২. ১৮ বছরের কম কেউ ব্লাড দিও না। ডোনার এজ ১৮-৬৫। এর কমও না, বেশিও না।
৩. অসুস্থ কেউ আবেগে ব্লাড দিবেন না। জ্বর থাকলেও না। আপনার ব্লাড থেকে আরেকজনের শরীরের ভাইরাস/ব্যাক্টেরিয়া স্প্রেড হতে পারে।
৪. একজন থেকে এভারেজ ৪৫০ মিলি রক্ত নেওয়া হয়।
৫. লাস্ট ডোনেশন অন্তত ১২০ দিন আগে হতে হবে। এক বছরে তিন বারের বেশি ব্লাড দেওয়া উচিৎ না। ডোনার ক্রাইটেরিয়া এটা
৬. ও নেগেটিভ, এবি নেগেটিভ, বি নেগেটিভ, এ নেগেটিভ, এবি পজিটিভ - এই ব্লাড গ্রুপগুলো রেয়ার। যারা এই গ্রুপের ডোনার আছেন, চেষ্টা করবেন রক্ত দিতে।
৭. খালি পেটে থেকে, সারাদিন খাওয়া হয় নাই, ডিহাইড্রেটেড- এমন হলে আগে খেয়ে নিতে হবে। খালি পেটে থেকে রক্ত দেওয়া ঠিক না। ব্লাড দেওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া ভালো। অন্তত হাফ লিটার। ডাবের পানিই খাওয়া লাগবে এমনটা জরুরি না। স্যালাইন-জুস এগুলা খাওয়া যায়। রক্ত দেওয়ার পর অন্তত ৩০-৪০ মিনিট রেস্ট নেওয়া ভালো। রক্ত দিয়ে ওই দিন দৌড়াদৌড়ি না করাই ভালো।