মেডিকেল প্রশ্ন ব্যাংক সলভ শুরু।
আমাদের মেডিকেল এক্সাম ব্যাচে।
আজকে ভর্তি হলে ২০০ টাকায় ভর্তি হতে পারবে।
ভর্তি হতে মেসেজ দাও এই আইডিতে
@TargetGkOfficial
Already 3k+ poll dewa hoiche.
আরো কয়েক হাজার বাকি. সাথে ওয়েবসাইট এক্সাম
আমাদের সকল সেবা একসাথে
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আপুরা
তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি রেগুলার poll QSN সকল বিষয়ের ওপর।
ইনশা-আল্লাহ! তোমাদের ভর্তিযুদ্ধে অনেকটাই helpful হবে আশা করি🤲
So দ্রুত জয়েন করে ফেলো আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এবং তোমার পরিচিত সব বন্ধুদেরও বলো জয়েন করে ফেলতে।
💥Main Channel poll:
✅Link:/channel/medicalha
💥💥Dmc Content link: /channel/Dmccontent
💥💥All Pdf
Link:/channel/PDFZoneee
💥Bangla poll:
✅Link: /channel/Hsc23Discussion
💥ICT poll:
✅Link: /channel/TargetICT
💥English poll:
✅Link : /channel/Targetenglishhh
💥Physics poll:
✅Link : /channel/physicswinner
💥Chemestry poll:
✅Link : /channel/DopamineChemestry
💥Biology poll:
✅Link : /channel/DopamineBiology
💥GK poll:
✅Link : /channel/DopamineGk
হাসান স্যার,আজিবুর স্যার,মাজেদা ম্যাম,ইসহাক, তপন,হাজারী, কবীর স্যারের অনুশীলনী সলভ করতে পাবে
Читать полностью…আসসালামু আলাইকুম
যারা এখনো দ্বিধায় আছো দেখো
সবাই সন্তুষ্ট। রিভিউ ( Click here)এখনো সবাই কমেন্ট করেনি।অবশ্যই ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
ভর্তি হতে মেসেজ দাও এই আইডিতে
@TargetGkOfficial
শেষের একমাস শুধু রিভিশন আর মডেল টেস্ট
দেখো বায়োলজি শৈবাল ছত্রাক আজিবুর স্যার থেকে ৬১ টি, মাজেদা ম্যাম থেকে ৪১ টি পোল দিছি। এরপর আরো ওয়েবসাইট এক্সাম বাকি।ইনশাআল্লাহ আমাদের প্রশ্নগুলো সলভ করলেই অনেক প্রস্তুতি হয়ে যাবে তোমার
ভর্তি হতে মেসেজ দাও এই আইডিতে
@TargetGkOfficial
জীবপ্রযুক্তির মাধ্যমে উদ্ভাবিত জীবে নিম্নলিখিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিতে পারে : এলার্জি; বিষক্রিয়া: পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা, খাদ্য বৈচিত্র্য হ্রাস।কৃষি, স্বাস্থ্য, জ্বালানী, পরিবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রে জীবপ্রযুক্তির অর্থনৈতিক সম্ভাবনা সর্বজন স্বীকৃত। কিন্তু সাথে সাথে GMOs (Genetically Modified Organisms) নিয়ে শঙ্কা রয়েছে যে মানবস্বাস্থ্য বা পরিবেশের উপর এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়তে পারে। GMOs-এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন জীব থেকে জিনের যে সংমিশ্রণ ঘটানো হয় তা হয়ত প্ৰাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে। আরও শঙ্কা করা হচ্ছে যে ট্রান্সজেনিক জীবসমূহকে যদি মুক্তভাবে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা হয় তবে তা অনেক প্রাকৃতিক বা বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি সমূহের জন্য ক্ষতিকারক হয়ে উঠতে পারে। এসব বিষয় বিবেচনা করে Convention on Biological Diversity এবং Cartagena Protocol অনুযায়ী বাংলাদেশে জীবপ্রযুক্তি প্রয়োগ বা কোন GMO অবমুক্ত করার ক্ষেত্রে কিছু বিধান করার সুপারিশ করা হয়।
জীব বৈচিত্র্যের সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহার এবং পরিবেশের উপর কোন GMOs বা LMOs এর কী ধরনের প্রতিকূল প্রভাব থাকতে পারে তার ঝুঁকি নির্বাচন বা নির্ধারণ করতে হবে। Cartagena Protocol এর অনুচ্ছেদ ১৫ অনুযায়ী ঝুঁকি নির্ধারণে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে।
১. বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে এবং স্বচ্ছভাবে দক্ষ গবেষকের পরামর্শ অনুযায়ী এর সাথে সম্পর্কিত 'আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নিতে হবে।
২. জীবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে যে সমস্ত GMOs/LMOs বা তাদের থেকে উদ্ভূত পণ্যের মধ্যে ঝুঁকি থাকার সম্ভাবনা আছে তা যদি কম ঝুঁকিপূর্ণ অন্য জীবের জেনেটিক উপাদান ব্যবহার করা সম্ভব হয় তা বিবেচনা করতে হবে।
৩. ঝুঁকি নির্ধারণ কেস বাই কেস করতে হবে। সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি নির্ধারণে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রকৃতি বা পরিবেশের অবস্থাভেদে ভিন্ন হতে পারে। অবস্থা অনুযায়ী ঝুঁকি নির্ধারণে সেগুলো বিবেচনা করতে হবে।
ইন্টারফেরন (Interferon):
ইন্টারফেরন শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ভাইরাসজনিত interference অর্থাৎ ব্যাঘাত থেকে শরীরে ভাইরাস অনুপ্রবেশের পর এদের প্রচন্ড কর্মক্ষমতার জন্য বিজ্ঞানীদের নজর কেড়ে নিয়েছে ইন্টারফেরুন। Alec Issacs এবং Jean Lindenmann সর্বপ্রথম ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে ইন্টারফেরন আবিষ্কার করেন।
দেহের ভিতর স্বতঃস্ফূর্তভাবে তৈরি ভাইরাসজনিত আক্রমণ প্রতিরোধী প্রোটিন জাতীয় পদার্থকে ইন্টারফেরন বলে । এটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রোটিনের একটি গ্রুপ। কোনো দেহকোষ বিশেষ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হলে তার প্রতি সাড়া দিয়ে সংক্রমিত কোষ ইন্টারফেরন নামক রাসায়নিক পদার্থ (গ্লাইকো-প্রোটিন) নিঃসরণ করে। নিঃসৃত ইন্টারফেরন আক্রমণকারী ভাইরাসের প্রোটিন সংশ্লেষণ করে।
ইন্টারফেরন মানবদেহে নিচেবর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে-
*এরা দেহাভ্যন্তরে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি প্রতিরোধ করে
* পোষকের অনাক্রম্য কোষকে উত্তেজিত করে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে
* ইম্যুনতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করে
* অ্যান্টিবডি উৎপাদন প্রতিরোধ করে
* B ও T লিম্ফোসাইটের সংখ্যাবৃদ্ধিকে দমন করে
* NK কোষের (Natural Killar Cells)-এর ক্ষমতা ও বংশবৃদ্ধির মাধ্যমে ক্যান্সার কোষের সংখ্যাবৃদ্ধিকে বাধা দেয়
* ভাইরাসজনিত অসুখে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে এটি নাসিকাপথে, পেশিতে বা রক্তস্রোতেও প্রয়োগ করা যায়।
জীবপ্রযুক্তির মাধ্যমে ইন্টারফেরন উৎপাদনঃ
জিন ক্লোনিং-এর মাধ্যমে আমেরিকার দুই বিজ্ঞানী Gilbert এবং Weissmann ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে সাফল্যের সাথে মানব ইন্টারফেরন উৎপাদনে সক্ষম হয়েছেন। এরপর জাপান, ইসরাইয়েল, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, বেলজিয়ামও ইন্টারফেরন উৎপাদনে এগিয়ে আসে।
আগে প্লাজমিড বাহকের মাধ্যমে ক্লোনড জিনের সাহায্যে Ecoli ব্যাকটেরিয়ার ভিতরে ইন্টারফেরন উৎপাদিত হতো; এখনও অবশ্য হয়। তবে ঈস্ট কোষে কয়েকগুণ বেশি ইন্টারফেরন উৎপন্ন হয় বলে বর্তমানে ক্লোনড জিনকে প্লাজমিড বাহকের মাধ্যমে Saccharomyces cerevisiae-র কোষে ঢুকিয়ে ইন্টারফেরন উৎপাদিত হচ্ছে। প্রতিকোষে প্রায় এক মিলিয়ন (দশ লক্ষ) অণু ইন্টারফেরন তৈরি হয়।
একদল বিজ্ঞানী ইন্টাফেরনের সংকেত বহনকারী পুরো একটি জিন-ই সংশ্লষ করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁরা ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাজ্যের Imperial Chemical Industries (ICI) এবং University of Leicester-এর জিনকে একটি প্লাজমিডের সাথে যুক্ত করে E. coli এবং Methylophilous methylotrophus-এর ভিতর ঢুকিয়ে দিয়ে ইন্টারফেরন উৎপাদনে সফলতাও দেখিয়েছেন।
মলিকুলার ফার্মিংঃ ট্রান্সজেনিক প্রাণী উদ্ভাবনের মাধ্যমে তাদেরকে বায়োরিঅ্যাক্টর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এধরনের প্রাণী থেকে দুধ, রক্ত ও মলমূত্র থেকে প্রয়োজনীয় ঔষধ আহরণ করা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিকে মলিকুলার ফার্মিং বলে।
#.
নিচের কোনটি থেকে উচ্চ রক্ত চাপের ঔষধ পাওয়া যায়
Adhatoda vasica
Datura metel
Ocimum sactum
Rauvolfia serpentina
A ইউনিট জীববিজ্ঞান ঔষধশিল্প
#.
কোনটি ঔষধি উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত ?
Andrographis paniculata
Streptomyces griseus
Dipterocarpus turbinatus
Trichosanthes anguina
Trichosanthes anguina
A ইউনিট : ২০০৭-২০০৮ জীববিজ্ঞান ঔষধশিল্প
#.
ক্যানথারিডিন নামক ঔষধ তৈরির অন্য যে কীটের দেহ ব্যবহৃত হয় তা হলো -
Tachardia lacca
Bombyx mori
Lytta vesicatoria
Apis dorsata
ক ইউনিট (2007-2008) জীববিজ্ঞান ঔষধশিল্প
#.
কালমেঘ এর ব্যবহৃত অংশ-
মূল
মূল ও পাতা
মূল, পাতা ও কান্ড
বাকল ও বীজ
D ইউনিট জীববিজ্ঞান ঔষধশিল্প
#.
নিচের কোনটি থেকে স্ট্রেপটোমাইসিন তৈরি করা হয়-
Streptomyces griseus
S. fradiae
S. rimosus
Pencilliun notatum
A ইউনিট : 2008-2009 জীববিজ্ঞান ঔষধশিল্প
পরিবেশ ব্যবস্থাপনা
পরিবেশ ব্যবস্থাপনাঃ
i. কলকারখানা ও খনি থেকে নির্গত বর্জ্য : পেট্রোলিয়াম কারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য পদার্থে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা Single cell protein হিসেবে পশু ও মানুষের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনুজীবের সহায়তায় দুধের (Dairy) কারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য (whey) থেকে Lactic acid তৈরি হয়।
ii. সমুদ্রে তেল নির্গমন : Pseudomonas, Nocardia, Mycobacterium বিশেষ ধরনের ঈষ্ট ও মোল্ড জাতীয় ছত্রাক হাইড্রোকার্বন অক্সিডাইজিং অনুজীব হিসেবে কাজ করে।
iii. সিউয়েজ আত্তীকরণ : Sewerage অনুজীব বায়বীয় বা অবায়বীয় ব্যাকটেরিয়াসহ শৈবাল, ছত্রাক, প্রোটোজোয়া এ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় তখনও জৈব পদার্থকে (sewerage পদার্থকে) ভেঙ্গে CO2 ও CH, এ পরিণত করে H, গ্যাসীয় অবস্থায় বায়ুমণ্ডলে ছাড়া হয় এবং CH, জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মোট পরীক্ষার্থী ৪৫৮ জন
1st Fahim -
89
84.5
84.25
80.25
79.75
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আসা GK Question Solve করা হবে 😍 নিচের চ্যানেলে 👇
/channel/DopamineGk
সাধারণ জ্ঞান এক্সাম
মার্ক : ৬৫
সময় : ৩২ মিনিট
https://www.facebook.com/share/p/15b4kC7b5x/
আসসালামু আলাইকুম
আমাদের মেডিকেল এক্সাম ব্যাচে ভর্তি হলে অবশ্যই সন্তুষ্ট থাকবা তুমি ইনশাআল্লাহ। আজকে ৩০০ টাকায় ভর্তি হতে পারবে। ভর্তি হতে মেসেজ দাও এই আইডিতে
@TargetGkOfficial
এটা কিন্তু মেডিকেলের জন্য যা লাগে সকল এক্সামই হবে এবং পোল এক্সাম হবে।স্পেশাল কনটেন্ট ও পাবে
এখনো অনেক অনেক টাইম আছে।
আল্লাহর উপর ভরসা রেখে নিজের সর্বোচ্চটা দাও। ইনশাল্লাহ আল্লাহ হতাশ করবেন না।
মেডিভয়েস রিপোর্ট: আগামী ১৭ জানুয়ারি এমবিবিএস ও ২৮ ফেব্রুয়ারি বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। আজ বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মো. মহিউদ্দিন মাতুব্বর মেডিভয়েসকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি জানান, এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ১৭ জানুয়ারি নীতিগতভাবে চূড়ান্ত হয়েছে। আর বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা আরও জানান, ১৪ ফেব্রুয়ারি বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু ওই দিন শবে বরাত হতে পারে, আবার ২১ ফেব্রুয়ারি নেওয়া সম্ভব নয়। এসব কারণে ২৮ ফেব্রুয়ারি বিডিএস পরীক্ষা নেওয়া হবে।
এতে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সম্মত রয়েছেন বলেও জানান তিনি। বলেন, সময় মতো এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।
📍ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন সংক্রান্ত ও আবেদন পরবর্তী কিছু কথা -
১. আবেদনের পর কোন কনফার্মেশন ম্যাসেজ আসবে না। টাকা পে ও ভর্তি আবেদন সম্পন্ন হওয়ার পর ওয়েবসাইট থেকে পে স্লিপ ডাউনলোড করতে হবে। এটাই সর্বশেষ ধাপ।
২. আবেদনের সময় যে নাম্বার দিয়েছো এটা যেকোন অপারটর হতে পারে কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্যাদি দেয়ার পর যে কোড এসএমএস করতে হয় সেই এসএমএস দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রামীণফোন বাদে বাকি সিমগুলো ব্যবহার করতে হবে।
৩. ভর্তি আবেদনের সময় অবশ্যই ফরমাল ছবি দিতে হবে।।অর্থাৎ কোন ধরণের সেলফি বা নরমাল ব্যাকগ্রাউন্ডের ছবি দেয়া যাবে না। ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অবশ্যই সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের হতে হবে। নীল হলেও সমস্যা নেই। তবে সাদা দেয়াটা বেটার।
৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপত্রে শুধুমাত্র নাম,বাবার নাম, মায়ের নাম, ভর্তি পরীক্ষার তারিখ, বিভাগীয় শহর/অঞ্চল, ভর্তি পরীক্ষার রোল ও সিরিয়াল নাম্বার, প্রশ্নপত্রের ভাষা এবং পরীক্ষা বিষয়ক নির্দেশনার তথ্যাদি থাকবে। এক্ষেত্রে বিভাগীয় শহরের কোথায় কেন্দ্র পড়েছে এটা উল্লেখ থাকবে না।
৫. ভর্তি পরীক্ষার ৪৮ ঘন্টা আগে কেন্দ্র কোথায় পড়বে বা পড়ছে সেই সম্পর্কে জানতে পারবে। তবে এক্ষেত্রেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তোমাকে সেটা জানাবে না।।তোমাকে ম্যাসেজ করে সেটা জানতে হবে। আর নয়তো ওয়েবসাইটে লগ ইন করে দেখে নিতে হবে বা পারবে।
জিনোম সিকোয়েন্সিং
একটি জীবকোষে অবস্থিত জিন সমষ্টিকে একত্রে জিনোম বলা হয়। একটি জীবের জিনোমকে ঐ জীবের ‘মাস্টার ব্লুপ্রিন্ট' বলা হয়। DNA অণুর অনুৈেদর্ঘ্যে ATGC বেসগুলো কোনো অনুক্রমে (কোনোটির পর কোনোটি) সজ্জিত থাকে তা হলো জিনোম সিকোয়েন্স, আর এই সিকোয়েন্সটি (সাজান পদ্ধতিটি) উদঘাটন করাই হলো জিনোম সিকোয়েন্সিং বা DNA সিকোয়েন্সিং। জিনোমসিকোয়েন্সিং-এর প্রবর্তক হলেন Dr. F. Sanger.
পাটের জীবনরহস্য উন্মোচন বা জিনোম সিকোয়েন্সিং : বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ড. মাকসুদ আলম ও তাঁর সহযোগীরা তোষা পাটের(Corchorus olitorius) জিনোম সিকোয়েন্সিং তথা পাটের জীবনরহস্য উন্মোচন করেছেন। পাটের বেস পেয়ার ১২০ কোটি। এরা কোন অনুক্রমে সজ্জিত আছে তা জানা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা জিনোম সিকোয়েন্সিং জানার ফলে এখন উদ্ভাবন করা সম্ভব। হবে মিহি আঁশের পার্ট, শীতকালীন পাট, সহজে পচনযোগ্য পাট, পোকা প্রতিরোধক পাট, ওষুধী পাট, তুলার মতো শক্ত আঁশের পাট ইত্যাদি।
ফসল উদ্ভিদে রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং : মুগডাল বাংলাদেশের একটি অন্যতম ডাল উৎপাদনকারী উদ্ভিদ। কিন্তু হলুদ মোজাইক ভাইরোসের আক্রমণে এই ফসলের উৎপাদন অধিকাংশ হ্রাস পায়। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম ও গবেষণা সহযোগী দল বাংলাদেশের মুগের হলুদ রোগ উাদনকারী ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করেন এবং RNAi পদ্ধতি ব্যবহার করে হলুদ মোজাইক ভাইরাস প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবনের গবেষণা করছেন। তাঁর দল ICGEB-এর আর্থিক সহায়তায় টমোটোর পাতা কোকড়ানো রোগ সৃষ্টিকারী ToLCV ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং সম্পন্ন করেছেন।
জিনোম সিকোয়েন্সিং প্রয়োগঃ
১। যে কোনো প্রকৃতির জীব থেকে নিবেশষ কোনো জিনকে শনাক্ত করা এবং পরবর্তীতে পৃথক করা; যেমন- মানুষের ইনসুলিন উৎপাদনকারী জিন। এটি ১১ নং ক্রোমোসোমের খাটো বাহুর DNA-এর শীর্ষে অবস্থিত।
২। উদ্ভিদের রোগপ্রতিরোধ বা প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য উপযোগী জিন অনুসন্ধান করা; যেমন- Bt toxin জিন CryIAC এবং লবণাক্ততা সহিষ্ণু জিন PDH. 45.
৩। উদ্ভিদের মান উন্নয়নের জন্য উন্নত বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন জিন অনুসন্ধান যেমন- গোল্ডেন রাইস এর বিটা-ক্যারোটিন জিন।
৪। উদ্ভিদ বা অণুজীবের মৌলিক গবেষণা কার্যকমে প্রয়োগ; যেমন— ধান, পাট, ভূট্টা ইত্যাদি ফসলের জিনোম সিকোয়েন্সিং তথ্য ।
৫। মানব জিনোম সিকোয়েন্সিং দ্বারা মানব জিনোমের অনেক তথ্যই এখন উন্মোচিত হয়েছে, যেমন— ইনস্যুলিন জিন-এর প্রয়োগ।
#.
দেশি পাটের বৈজ্ঞানিক নাম কোনটি?
Corchorus capsularis
Corchorus olitorius
Hibisens canabinus
Hibiscus altissima
শিক্ষাবর্ষঃ ২০১২-২০১৩ জীববিজ্ঞান জিনোম সিকোয়েন্সিং
#.
জিনাম নিউক্লিয়াসের ক্রোমোসোমের কোন সেটকে বলে -
হ্যাপ্লয়েড
ডিপ্লয়েড
পলিপ্লয়েড
ট্রিপ্লয়েড
শিক্ষাবর্ষঃ ২০০৭-২০০৮ জীববিজ্ঞান জিনোম সিকোয়েন্সিং
#.
পাটের বেস পেয়ার-
১ বিলিয়ন
১২০ কোটি
১ মিলিয়ন
৫০ কোটি
D ইউনিট জীববিজ্ঞান জিনোম সিকোয়েন্সিং
#.
পাটের জীবন রহস্য আবিষ্কার করেন-
Dr. Hasina Khan
Dr. Maksudul Alam
Dr. J. Islam
R. Brown
D ইউনিট জীববিজ্ঞান জিনোম সিকোয়েন্সিং
#.
বাংলাদেশে পাটের জিনোম আবিষ্কার করেন কে?
ড ফারুক হোসেন
ড মাক্সুদুল আলম
ড মাহফুজ রহমান
ড ফেরদৌসী কাদরী
A ইউনিট : 2013-2014 জীববিজ্ঞান জিনোম সিকোয়েন্সিং
জীবপ্রযুক্তির প্রয়োগে জীব নিরাপত্তা
জীবপ্রযুক্তির প্রয়োগে জীব নিরাপত্তাঃ
বিধানসমূহজীবপ্রযুক্তির উপকারী ভূমিকার মধ্যে রয়েছে-খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি; খাদ্যের পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধিতে: চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন; খাদ্যাভ্যাসের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্রনিক রোগের চিকিৎসা।
জীবপ্রযুক্তি একটি নতুন ক্ষেত্র এবং এ প্রযুক্তির মাধ্যমে উদ্ভাবিত জীবসমূহের (LMOs, Living Modified Organisms) পরিবেশের সাথে কী ধরনের আন্তঃক্রিয়া হতে পারে তা এখনও অজানা রয়ে গেছে। কেউ কেউ এ নতুন প্রযুক্তিতে উদ্ভাবিত জীবসমূহের জীববৈচিত্র্যে প্রতিকূল প্রভাব অথবা এর গ্রহণে মানব স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকির আশঙ্কা পরিবেশের উপর প্রতিকূল প্রভাব বিস্তার করতে পারে। আবার জীব প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে সমস্ত ফসল উদ্ভাবন করা। করছেন। অনেক সময় ক্ষতিকারক কীটপতঙ্গ দমনের জন্য যে জীবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তা উপকারী কীট-পতঙ্গ তথ্য হয় তার মধ্যে আগাছার বৈশিষ্ট্য প্রকট হয়ে যেতে পারে এবং তারা অন্যান্য প্রজাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দেখা। দিতে পারে। আবার কোন জীবে নতুন জিন স্থানান্তরের মাধ্যমে যে প্রকরণ সৃষ্টি করা হয় সেই সমস্ত জিনের স্থায়ীত্ব খুব কম হতে পারে অথবা যে কোন সময়ে ঐ প্রকরণের নতুন জিনের সংযুক্তি ভেঙ্গে যেতে পারে।
📌HSC-24: DU Update
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ সেশনে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত
আবেদন শুরুঃ ০৪ নভেম্বর, দুপুর ১২টা থেকে
আবেদন সমাপ্তিঃ ২৫ নভেম্বর, রাত ১১.৫৯টা পর্যন্ত
আবেদন ফিঃ ১০৫০৳ (ক, খ, গ ইউনিট)
& ১৫০০৳ (আইবিএ ইউনিট)
আবেদনের লিংকঃ https://admission.eis.du.ac.bd
ভর্তি পরীক্ষাঃ
“ক” ইউনিটঃ ০১ ফেব্রুয়ারী
“খ” ইউনিটঃ ২৫ জানুয়ারি
“গ” ইউনিটঃ ০৮ ফেব্রুয়ারী
“চ” ইউনিটঃ ০৪ জানুয়ারি
আইবিএঃ ০৩ জানুয়ারি
💥ব্যাকটেরিয়া হতে কলেরা, টাইফয়েড, যক্ষ্মা ডি.পি.টি.( ডিফথেরিয়া, হুপিংকাশি ও ধনুষ্টংকার) ইত্যাদি রোগের প্রতিষেধক প্রস্তুত করা হয়।
Читать полностью…